সিলেট থেকে আসা যাত্রী তাজিয়া বেগম বলেন, ‘লকডাউনের কারণে প্রাইভেটকার ভাড়া করে ঢাকায় এসেছি। অনেক কষ্ট হয়েছে ঢাকায় আসতে। টিকিট কখন পাব তা বলতে পারছি না।’
জাকিয়া বেগম নামে আরেক যাত্রীকে তার তিন ছেলেকে নিয়ে সড়কে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।
সকালে সৌদি এয়ারলাইন্সের সাপোর্ট স্টাফ কাওসার হাসান বলেন, ‘সকাল ১০টার দিকে অফিস খোলা হবে। তারপরই বাইরে অপেক্ষারত যাত্রীদের টিকিট দেওয়ার জন্য ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হবে।’